পৃথিবীতে নিজে ভালো থাকতে চাইলে "স্বার্থপর" হয়ে যাও.. . . . ..
আর মানুষের
কাছে ভালো হয়ে থাকতে চাইলে
"নিঃস্বার্থ" হও.. ...
"নিঃস্বার্থ" হয়ে জগতের কাছে ভালো থাকা যায়,
কিন্তু নিজের কাছে ভালো থাকা যায়না।
হয়তো সবাই তোমার প্রশংসা করে বলবে-
"তুমি খুব ভালো".. .
তুমি সবার জন্য স্যাক্রিফাইস করে যাবে,,,
সবার মুখে হাসি ফুটিয়ে যাবে..
সবার দুঃখে পাশে থাকবে... -
কিন্তু দিন শেষে সবাই যার যার মত করে সুখ খুঁজে নিবে . ...
একা তুমি পড়ে থাকবে,কারন তুমি
"নিঃস্বার্থ"..
....
..
..
"স্বার্থপর" মানুষই তাই ভালো থাকে।
জগত তাকে ভালো বলেনা,
তাতে তার কিছু যায় আসে
না..
..সে সুখেই থাকে... . .
ঘুরে ঘুরে ঠিকই সে একজন
"নিঃস্বার্থ" মানুষের দেখা পায়।
তার কাছ থেকে সে সুখ কুঁড়িয়ে নেয়।
তারপর চলে যায় অন্য কারো কাছে সুখের সন্ধানে-
---
---
---তার সুখ কুঁড়ানো চলতেই থাকে. . . . . . . .
"স্বার্থপর" মানুষগুলোকে রাগ করে
"ধুরন্ধর" বলে ডাকা হয় . . . ...
"নিঃস্বার্থ"মানুষগুলোকে আদর করে
"বোকা" বলে ডাকা হয়
.........পৃথিবীর সব.........
"কষ্ট",
"শূন্যতা"
আর
"একাকীত্ব"
নামের অনূভুতি গুলো বোকাদের জন্যই
.. বরাদ্দ. .. .. .
বোকারা এগুলো প্রথমে নিতে চায়না।
তাও এগুলো তাদের কে জোড় করে গছিয়ে দেয়া হয়।
.....এগুলোই তাদের উপহার...
....নিঃস্বার্থ হওয়ার উপহার...
....উপহার ফেরত দিতে হয়না....
........উপহার ফেরত দেয়া যায়না......
আর তাই বোকারা
এই অসহায়তা
আর
একাকিত্য হাতে নিয়া
জিবনের পথ পাড়ি দিয়ে থাকে।
দুনিয়ার সবচেয়ে বড় আদালত মানুষের বিবেক।
নিজের ভুল গুলি যদি এই আদালতে কেউ শুধরে নিতে পারে তো কেউ খারাপের দিকে যেতনা।
দুনিয়াতে অনেক সশান্তি বজায় তহথাকত।
আসলে যে যা করে সে ভাবে নিজে ঠিক আছে।
ভুল/অপরাধ ধরিয়ে দিতে কাউকে লাগে।
প্রতিটা মানুষ চায় নিজেকে ভাল রাখতে,
তবে কেউ একজন দরকার তারে ভাল রাখতে।
কল্পনার জগতে মানুষ যতটা
আনন্দ পায়,
তার এক ফোটা শান্তি,
কেউ বাস্তব জগতে পেলে
তার চেয়ে বেশি সুখি আর
কেউ হতনা।
যার কাছে আপনার চোখের জল কেবল মাত্র
কয়েক ফোটা পানি তার জন্য কাঁদবেননা।
তাকে মনে করে মন খারাপ করে , কষ্ট পাবেন না।
বরং যে আপনার হাসিমুখ দেখার জন্য সবসময় অপেক্ষায় থাকে তার জন্য একটু হলেও হাসুন।
একটি হাসিমুখ বদলে
দিতে পারে যে কোন
খারাপ পরিস্থিতি.....!
0 Comments